বিনোদন
নায়ক-নায়িকার ঘনিষ্ঠ চুম্বনেও থাকে ফাঁকি!

এই যে ছবিতে গুচ্ছ গুচ্ছ চু-মুর দৃশ্য, কিছু ক্ষণ পর পরই চু-মু খাচ্ছেন নায়ক আর নায়িকা, কী ভাবে শুটিং হয় এগুলির? আচ্ছা, নায়ক আর নায়িকা অস্বস্তিতে পড়েন না?
যখন এ সব দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করা হয়, তখন ফ্লোরে কত জন থাকেন? এ সব প্রশ্ন সিনেমা দেখার সময় কমবেশি সকলের মাথাতেই আসে। সিনেমা শেষে উবেও যায়।
সত্যি কি চু-ম্বন করতে হয় নায়ক-নায়িকাকে? নাকি সবটাই ক্যামেরার কারসাজি! না কি সম্পাদকের কৃতিত্ব! এ সব নিয়ে জলঘোলা নেহাত কম হয়নি। তর্কবিতর্কও হয়েছে।
সত্যি কি চু-ম্বন করতে হয় নায়ক-নায়িকাকে? নাকি সবটাই ক্যামেরার কারসাজি! না কি সম্পাদকের কৃতিত্ব! এ সব নিয়ে জলঘোলা নেহাত কম হয়নি। তর্কবিতর্কও হয়েছে।
ক্যামেরার কারসাজি কিছু ক্ষেত্রে থাকে বটে, তবে মুখ্য ভূমিকা নিতে হয় নায়ক-নায়িকাকেই। চু-মুটা কিন্তু তাঁদের খেতেই হয়। ক্যামেরার সামনে।
আবার অনেক ক্ষেত্রে নায়ক-নায়িকা হয়তো একটু কাছাকাছি আসেন। কিন্তু চু-ম্বন করেন না। তখন ক্যামেরাকেই এ দিক ও দিক ঘুরিয়ে-বেঁকিয়ে ছবি তোলা হয়। বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে দৃশ্যগুলি ধরে রাখা হয়। বাকিটা করেন সম্পাদক।
আবার অনেক ক্ষেত্রে নায়ক-নায়িকা হয়তো একটু কাছাকাছি আসেন। কিন্তু চু-ম্বন করেন না। তখন ক্যামেরাকেই এ দিক ও দিক ঘুরিয়ে-বেঁকিয়ে ছবি তোলা হয়। বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে দৃশ্যগুলি ধরে রাখা হয়। বাকিটা করেন সম্পাদক।
একটি চু-মুর দৃশ্য শুট করার জন্য বেশ কিছু প্রযুক্তি, কৌশল ব্যবহার করা হয়। তবে কোন কৌশলে শুট করা হবে, তা ঠিক করেন পরিচালক।
একটি চু-মুর দৃশ্য শুট করার জন্য বেশ কিছু প্রযুক্তি, কৌশল ব্যবহার করা হয়। তবে কোন কৌশলে শুট করা হবে, তা ঠিক করেন পরিচালক।
শুট করার কৌশল নিয়ে অভিনেতা-অভিনেত্রীও নিজের মতামত দিতে পারেন। অনেক সময়ই অভিনেতা-অভিনেত্রীরা ততটা স্বচ্ছন্দ হন না এ সব দৃশ্যে। তাই তাঁদের মতামতটাও জরুরি।
অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী চু-ম্বনের দৃশ্যে একেবারেই রাজি হন না। সে ক্ষেত্রে পরস্পরের সঙ্গে না করে অভিনেতা বা অভিনেত্রী ক্যামেরার লেন্সে চু-ম্বন করেন। দর্শকের মনে হয়, যুগলের ঠোঁটের ভিতরে ঢুকে গিয়েছে ক্যামেরা। সবটাই মনে হওয়া।
অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী চু-ম্বনের দৃশ্যে একেবারেই রাজি হন না। সে ক্ষেত্রে পরস্পরের সঙ্গে না করে অভিনেতা বা অভিনেত্রী ক্যামেরার লেন্সে চু-ম্বন করেন। দর্শকের মনে হয়, যুগলের ঠোঁটের ভিতরে ঢুকে গিয়েছে ক্যামেরা। সবটাই মনে হওয়া।
অনেক সময় অভিনেতা-অভিনেত্রী রাজি না হলে নেওয়া হয় অন্য পন্থা। কাছাকাছি আসেন তাঁরা। সে সময় ক্যামেরা দূরে কোথাও এমন একটা জায়গায় রাখা হয়, যেখানে অভিনেতা-অভিনেত্রীর ঠোঁট দেখা যায় না। মাথার পিছন থেকে দেখে মনে হয় ঘনিষ্ঠ হয়ে চু-ম্বন করছেন তাঁরা।
অনেক সময় অভিনেতা-অভিনেত্রী রাজি না হলে নেওয়া হয় অন্য পন্থা। কাছাকাছি আসেন তাঁরা। সে সময় ক্যামেরা দূরে কোথাও এমন একটা জায়গায় রাখা হয়, যেখানে অভিনেতা-অভিনেত্রীর ঠোঁট দেখা যায় না। মাথার পিছন থেকে দেখে মনে হয় ঘনিষ্ঠ হয়ে চু-ম্বন করছেন তাঁরা।
নায়ক-নায়িকার ঠোঁট খুলে বা বন্ধ রেখেও চু-ম্বনের দৃশ্য তোলা হয়। ঠোঁট বুজে চু-মু খাওয়ার দৃশ্য এখন প্রায় প্রতি সিনেমাতেই থাকে। হলিউড শুধু নয়, বলিউডের ছবিতেও এই ধরনের চু-মুর দৃশ্য এখন খুব স্বাভাবিক। নায়ক এবং নায়িকা পরস্পরের ঠোঁটে ঠোঁট চেপে চু-মু খান। সরাসরি সেই দৃশ্য ধরে রাখে ক্যামেরা।
নায়ক-নায়িকার ঠোঁট খুলে বা বন্ধ রেখেও চু-ম্বনের দৃশ্য তোলা হয়। ঠোঁট বুজে চু-মু খাওয়ার দৃশ্য এখন প্রায় প্রতি সিনেমাতেই থাকে। হলিউড শুধু নয়, বলিউডের ছবিতেও এই ধরনের চু-মুর দৃশ্য এখন খুব স্বাভাবিক। নায়ক এবং নায়িকা পরস্পরের ঠোঁটে ঠোঁট চেপে চু-মু খান। সরাসরি সেই দৃশ্য ধরে রাখে ক্যামেরা।
কিছু দৃশ্যে আবার নায়ক বা নায়িকা অন্য জনের অধ-রোষ্ঠ চেপে ধরেন নিজের ঠোঁট দিয়ে। হালকা করে চু-ম্বন করে ছেড়ে দেন ঠোঁট।
কিছু ক্ষেত্রে ঠোঁট খুলে চু-ম্বন করেন নায়ক এবং নায়িকা। এ সব দৃশ্যে ব্যবহার করা হয় জিভ। জিভ দিয়ে অন্য জনের ঠোঁট ছুঁতে চাওয়া হয়। ফরাসি চু-ম্বনের ঢঙে। কম ছবিতেই এ ধরনের সাহসী চু-ম্বনের দৃশ্য থাকে। নায়ক-নায়িকা রাজি হতে চান না বেশিরভাগ সময়।
এ সব ঘনিষ্ঠ দৃশ্য পরিচালনার জন্য অনেক ছবিতে অন্য এক জন পরিচালক নিয়োগ করা হয়। তিনি ওই সব ঘনিষ্ঠ চু-ম্বন দৃশ্য পরিচালনা করেন। যেমন হয়েছিল দীপিকা পাড়ুকোন অভিনীত ‘গেহরাইয়া’ ছবিতে।
অনেক পরিচালকই মনে করেন, ঘনিষ্ঠ দৃশ্য কোনও অতিথি পরিচালক পরিচালনা করলে অভিনেতা-অভিনেত্রীরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।